শোনা গেল লাশ কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাগুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো তার সাধ”- উদ্ধৃত অংশটুকু কার রচনা? | উঃ জীবনানন্দ দাশের। |
সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”- উদ্ধৃত অংশটুকুর কবি কে? | উঃ সুরঞ্জনা জীবনানন্দ দাশ। |
হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি,”- কোন কবির রচনা? | উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য। |
অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষদ্ধ স্বদেশ ভূমি। কোন কবির রচনা? | উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য। |
“রানার ছুটেছে তাই ঝুমঝুম ঘন্টা রাজছে রাতে রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে- কবিতাংশটি? | উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্যের রানার। |
হিমালয় থেকে সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছাসে, - রচয়িতা কে? | উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য। |
হে মহা জীবন, আর এ কাব্য নয়, এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো রচয়িতা কে? | উঃ মহাজীবন সুকান্ত ভট্টাচার্য। |
কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখে নি- চরনটির কবি কে? | উঃ কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। |
আজি হতে শত বর্ষে পরে কে তুমি পড়িছ, বসি আমার কবিতাটিখানি কৌতূহল ভরে,- কবিতাংশটি? | উঃ ১৪০০ সাল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। |
আজি হতে শত বর্ষে আগে, কে কবি, স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে - কবিতাংশটি? | উঃ ১৪০০ সাল নজরুল ইসলাম। |
মহা নগরীতে এল বিবর্ন দিন, তারপর আলকাতরার মত রাত্রী রচয়িতার নাম কি? | উঃ কবি সমর সেন। |
আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি, আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি এই কবিতাংশটুকুর কবি কে? | উঃ আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ। |
ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারী সোনার ধানে গিয়েছে ভরি। -চরনটির কবি কে? | উঃ সোনার তরী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। |
এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ সময় এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়। এই অংশটুকুর রচয়িতা কে? | উঃ হেলাল হাফিজ। |
জন্মেই কুঁকড়ে গেছি মাতৃজরায়ন থেকে নেমে, সোনালী পিচ্ছিল পেট আমাকে উগড়ে দিলো যেন এই কবিতাংশটুকুর কবি কে? | উঃ শহীদ কাদরী। |
জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি- এই কবিতাংশটুকুর রচয়িতা? | উঃ দাউদ হায়দার। |
মোদের গরব মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা। চরনটির কবি কে? | উঃ অতুল প্রসাদ সেন। |
স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার? ভয়কি কি বন্ধু, আমরা এখনো চরনটির রচয়িতা কে? | উঃ আলাউদ্দিন আল আজাদ। |
আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই, আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি, চরনটির রচয়িতা? | উঃ রুদ্র মোঃ শহীদুল্লাহ। |
বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ-নলে কিন্তু এ দেহের তৃঞ্চা মিটে কার জলে?- চরনটির রচয়িতা কে? | উঃ মধুসূদন দত্ত। |
আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁিধ তার ঘর, আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর। চরনটির রচয়িতা কে? | উঃ জসীম উদ্দিন। |
যে শিশু ভুমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে তার মুখে খবর পেলুমঃ সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,- চরনটির রচয়িতা? | উঃ ছাড়পত্র সুকান্ত ভট্টাচার্য। |
আপনাদের সবার জন্য এই উদার আমন্ত্রন ছবির মতো এই দেশে একবার বেড়িয়ে যান। রচয়িতা? | উঃ আবু হেনা মোস্তাফা কামাল। |
তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সকিনা বিবির কপালে ভাঙলো, সিথির সিদুঁর মুছে গেল হরিদাসীর চরনটির রচয়িতা কে? | উঃ শামসুর রাহমান। |
জনতার সংগ্রাম চলবেই, আমাদের সংগ্রাম চলবেই। হতমানে অপমানে নয়, সুখ সম্মানে রচয়িতা? | উঃ সিকান্দার আবু জাফর। |
ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে। চরনটির রচয়িতা কে? | উঃ কবর-জসীমউদ্দীন। |
তাল সোনাপুরের তালেব মাস্টার আমি, আজ থেকে আরম্ভ করে চল্লিশ বছর দিবসযামী রচয়িতা কে? | উঃ আশরাফ ছিদ্দিকী। |
সই, কেমনে ধরিব হিয়া আমার বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া। রচয়িতা কে? | উঃ চন্ডিদাস। |
রূপলাগি অখিঁ ঝুরে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর। রচয়িতা কে? | উঃ জ্ঞানদাস। |
কুহেলী ভেদিয়া জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ- চরনগুলির রচয়িতা কে? | উঃ কবি সৈয়দ এমদাদ আলী। |
No comments